১)
সব নাটকের শেষে ড্রপ সিন পড়ে
একটা যোগসূত্রের মাঝে
শেষ অঙ্কের যবনিকা, যেন গিলোটিনের কোপ দেয়।
কে যেন কাটা মাথা হাতে নিয়ে ঘোরে অতঃপর,
টোকা দেয় মগজের ভিতরের কামরায়
ঘুম আসেনা ভিড়ে ঠাসা দর্শক আসনের
অথচ কী স্বাচ্ছন্দ্যে ঘোর-মাখা সাজপোশাক ঘুমিয়ে পড়ে,
আচ্ছন্ন চরিত্ররাও ... গ্রীন-রুমে।
২)
অসংখ্যবার কাট শোনার পরেও
একই অভিনয়,
যতক্ষণ না টেক বলেন পরিচালক।
আমরা যারা হাততালি দিই,
ফ্যান হয়ে যাই একেবারে, জানতেও পারিনা
এই, একঘেয়ে ঘুমের ওষুধই
অর্থের বিনিময়ে খেয়েছিলেন মহানায়ক।
৩)
দেওয়াল লিখতে লিখতে
ভোটের ক্যানভাসিং করার সময়ে
মিছিলে গলা ফাটিয়ে ক্ষমতা জাহির করতে
যে ঘুমের বড়ি খেতে হয়
তার জন্য ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন দরকার হয় না।
৪)
পিরামিডের উপর একটাই অদৃশ্য চেয়ার
এইমাত্র ওখানে সর্বাগ্রে পৌঁছে
তৃপ্তির হাসি হাসলেন মিঃ চ্যাটার্জি।
মনে মনে সাধুবাদ দিলেন নিজেকে,
নিজেরই পিঠ চাপড়ে মরুভূমিকে বললেন আপন খেয়ালে
‘কড়া সিডেটিভ পুশ না করলে
ঘুমঘোরে ঢলে অবশ না হয়ে পড়লে
থোড়াই মিত্র সাহেব তাকে এই গুপ্ত রাস্তা বাৎলাতেন’ !!
৫)
মায়ের আঁচলের কেমিক্যাল বন্ড ব্রেক করে
বউয়ের ব্লাউজের হুকে পৌঁছে
সমযোজী বন্ধন তৈরী করতে
যে অনুঘটক লাগে গৃহপালিত পুরুষের,
তার নাম সময়ের অ্যালজোলাম ।।
৬)
বুবুনের রাতে খুব ভালো ঘুম হয় এখন
মিতা বৌদিরও
আমরা শুধু এটুকুই জানি
বাকিটুকু জানে পর্দানসীন দুপুর
আর বনমহৌষধ ...
৭)
ঈশ্বর যে ফাটলের কাছে শুয়ে ঘুমিয়ে পড়ে
প্রস্তরশিল্পীও যে জলের নীচে বসে ফুটিয়ে তোলে
কামসূত্র ও কন্দর্পকলা
সাধকও যে পীনোন্নয়নের কাছে অসহায় আত্মসমর্পিত
সেই রাজগণিকার তাম্বুলচর্বিত রক্ত-অধরোষ্ঠ
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ইন্দ্রিয় জাগানো স্লিপিং পিল।
৮)
মা'র কোলে শুয়ে শিশু
ঘুমায় যে গান শুনে,
তা বেদ, উপনিষদ
অথবা
ঘুমের ওষুধকে বুড়ো আঙুল দেখানো
ঈশ্বরবিদ্যা।
সব নাটকের শেষে ড্রপ সিন পড়ে
একটা যোগসূত্রের মাঝে
শেষ অঙ্কের যবনিকা, যেন গিলোটিনের কোপ দেয়।
কে যেন কাটা মাথা হাতে নিয়ে ঘোরে অতঃপর,
টোকা দেয় মগজের ভিতরের কামরায়
ঘুম আসেনা ভিড়ে ঠাসা দর্শক আসনের
অথচ কী স্বাচ্ছন্দ্যে ঘোর-মাখা সাজপোশাক ঘুমিয়ে পড়ে,
আচ্ছন্ন চরিত্ররাও ... গ্রীন-রুমে।
২)
অসংখ্যবার কাট শোনার পরেও
একই অভিনয়,
যতক্ষণ না টেক বলেন পরিচালক।
আমরা যারা হাততালি দিই,
ফ্যান হয়ে যাই একেবারে, জানতেও পারিনা
এই, একঘেয়ে ঘুমের ওষুধই
অর্থের বিনিময়ে খেয়েছিলেন মহানায়ক।
৩)
দেওয়াল লিখতে লিখতে
ভোটের ক্যানভাসিং করার সময়ে
মিছিলে গলা ফাটিয়ে ক্ষমতা জাহির করতে
যে ঘুমের বড়ি খেতে হয়
তার জন্য ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন দরকার হয় না।
৪)
পিরামিডের উপর একটাই অদৃশ্য চেয়ার
এইমাত্র ওখানে সর্বাগ্রে পৌঁছে
তৃপ্তির হাসি হাসলেন মিঃ চ্যাটার্জি।
মনে মনে সাধুবাদ দিলেন নিজেকে,
নিজেরই পিঠ চাপড়ে মরুভূমিকে বললেন আপন খেয়ালে
‘কড়া সিডেটিভ পুশ না করলে
ঘুমঘোরে ঢলে অবশ না হয়ে পড়লে
থোড়াই মিত্র সাহেব তাকে এই গুপ্ত রাস্তা বাৎলাতেন’ !!
৫)
মায়ের আঁচলের কেমিক্যাল বন্ড ব্রেক করে
বউয়ের ব্লাউজের হুকে পৌঁছে
সমযোজী বন্ধন তৈরী করতে
যে অনুঘটক লাগে গৃহপালিত পুরুষের,
তার নাম সময়ের অ্যালজোলাম ।।
৬)
বুবুনের রাতে খুব ভালো ঘুম হয় এখন
মিতা বৌদিরও
আমরা শুধু এটুকুই জানি
বাকিটুকু জানে পর্দানসীন দুপুর
আর বনমহৌষধ ...
৭)
ঈশ্বর যে ফাটলের কাছে শুয়ে ঘুমিয়ে পড়ে
প্রস্তরশিল্পীও যে জলের নীচে বসে ফুটিয়ে তোলে
কামসূত্র ও কন্দর্পকলা
সাধকও যে পীনোন্নয়নের কাছে অসহায় আত্মসমর্পিত
সেই রাজগণিকার তাম্বুলচর্বিত রক্ত-অধরোষ্ঠ
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ইন্দ্রিয় জাগানো স্লিপিং পিল।
৮)
মা'র কোলে শুয়ে শিশু
ঘুমায় যে গান শুনে,
তা বেদ, উপনিষদ
অথবা
ঘুমের ওষুধকে বুড়ো আঙুল দেখানো
ঈশ্বরবিদ্যা।
ফেসবুক মন্তব্য